দুর্নীতি ও জালিয়াতির অভিযোগে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদের বিরুদ্ধে পৃথক অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
এর আগে ২৫ সেপ্টেম্বর দুদক ১৮৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে অগ্রণী ব্যাংকের তৎকালীন জিএম মাসুদ (ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ) ও ব্যাংকটির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দ আব্দুল হামিদসহ মোট ১১ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছিল। এছাড়া, রূপালী ব্যাংকে দায়িত্ব পালনকালে তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের আরেকটি পৃথক অনুসন্ধান চলমান রয়েছে বলেও জানা গেছে।
এবারের অনুসন্ধানের মূল অভিযোগ হলো— রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকাকালীন তিনি বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংক এবং আমানতকারীদের অর্থ তছরুপ করেছেন। একইসঙ্গে তার নিজ ও পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনক লেনদেনের বিষয়টিও অনুসন্ধানের আওতায় আনা হয়েছে।
দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বৃহস্পতিবার জানান, সংস্থাটির দুই কর্মকর্তার সমন্বয়ে গঠিত একটি টিমকে এই অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
দুদক সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদের কর্মকালে সংঘটিত একাধিক অনিয়ম ও আর্থিক অসঙ্গতি নিয়ে একটি বিশদ প্রতিবেদন দুদকে পাঠায় এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করে। বিএফআইইউ-এর সেই প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই দুদক এই অনুসন্ধান শুরু করেছে।
দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বৃহস্পতিবার জানান, সংস্থাটির দুই কর্মকর্তার সমন্বয়ে গঠিত একটি টিমকে এই অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
দুদক সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদের কর্মকালে সংঘটিত একাধিক অনিয়ম ও আর্থিক অসঙ্গতি নিয়ে একটি বিশদ প্রতিবেদন দুদকে পাঠায় এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করে। বিএফআইইউ-এর সেই প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই দুদক এই অনুসন্ধান শুরু করেছে।