প্রতিবেদনের মূল বক্তব্য
আলবানিজে যুক্তি দিয়েছেন যে, উপকূলীয় এই অঞ্চলে ফিলিস্তিনিদের জীবনব্যবস্থার ধারাবাহিক ধ্বংস সাধন করা হয়েছে সামরিক, অর্থনৈতিক, কূটনৈতিক এবং তথাকথিত মানবিক চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে।
তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতৃত্বে পশ্চিমা দেশগুলো কূটনৈতিকভাবে ইসরায়েলি শাসনকে জবাবদিহিতা থেকে রক্ষা করেছে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানানো প্রস্তাবগুলো ভেটো বা দুর্বল করে দেওয়া হয়েছে, আর ইসরায়েলের সামরিক বর্বরতাকে “বৈধ আত্মরক্ষা” হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া গণহত্যার পর এই সহায়তা আরও বৃদ্ধি পায়—শত শত অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সামরিক সরঞ্জাম পাঠানো হয়।
তিনি আরও বলেন, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, ভারত, ইতালি, ফ্রান্স, স্পেনসহ অন্যান্য দেশও ইসরায়েলকে অস্ত্র ও ‘দ্বৈত-ব্যবহারযোগ্য প্রযুক্তি’ সরবরাহ করেছে, যা সরাসরি গাজায় বোমাবর্ষণে ব্যবহৃত হয়েছে।
এই অস্ত্র সরবরাহ আর্ম ড্রেড টিটির লঙ্ঘন, কারণ ইসরায়েল এখনো দখলদার ও বেসামরিক জনগণের ওপর হামলা চালাচ্ছে।
ইউরোপীয় গবেষণা কর্মসূচিগুলোও বিলিয়ন ডলার অর্থায়ন করেছে ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানগুলোকে, যার অনেক প্রকল্পের সরাসরি সামরিক প্রয়োগ রয়েছে। [সূত্র: মেহের নিউজ]