পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়ন, অবকাঠামো সংস্কার এবং ঐতিহ্য রক্ষায় কাজ করতে অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন মো:রুবেল হোসেন।
তিনি বলেন, “পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয় শুধু একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়, এটি আমাদের এলাকার ইতিহাস, সংস্কৃতি ও গৌরবের প্রতীক। আমি নির্বাচিত হলে বিদ্যালয়কে আরও আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর ও শিক্ষাবান্ধব প্রতিষ্ঠানে পরিণত করব।”
আমার অঙ্গীকার ও লক্ষ্যসমূহ:
১।শিক্ষার মানোন্নয়ন
অভিজ্ঞ ও প্রশিক্ষিত শিক্ষকদের নিয়োগে সহায়তা করা
মেধাবী ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি ও সহযোগিতা চালু করা
নিয়মিত মডেল টেস্ট, কুইজ, বিতর্ক ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন
২️।আধুনিক অবকাঠামো উন্নয়ন—
বিদ্যালয়ে একটি ডিজিটাল স্মার্ট ক্লাসরুম স্থাপন
বিজ্ঞানাগার, কম্পিউটার ল্যাব ও গ্রন্থাগার সমৃদ্ধ করা
স্কুল মাঠ সংস্কার ও খেলার উপকরণ সরবরাহ
৩।শৃঙ্খলা ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা–
শিক্ষক ও অভিভাবকদের নিয়ে যৌথ পরামর্শ সভা
প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা
ছাত্রদের জন্য অভিযোগ বা পরামর্শ বক্স চালু
৪️।পরিবেশবান্ধব ও স্বাস্থ্যসম্মত ক্যাম্পাস–
বৃক্ষরোপণ অভিযান ও পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি
বিশুদ্ধ পানীয় জলের ব্যবস্থা ও স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মশালা
৫।বিদ্যালয়ের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি রক্ষা-
বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা আয়োজন
স্থানীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রচার
তিনি আরও বলেন, “শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা, দেশপ্রেম ও সামাজিক দায়িত্ববোধ গড়ে তোলাই হবে আমার মূল লক্ষ্য।”
অনেকেই মনে করছেন, তাঁর ঘোষিত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে বিদ্যালয়টি আবারও তার পুরনো গৌরব ফিরে পাবে।
আমি বিশ্বাস করি ,“একটি বিদ্যালয় শুধু পড়াশোনার কেন্দ্র নয়, এটি সমাজ গঠনের কারখানা।”
আপনাদের সহযোগিতায় পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয়কে দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলাই আমার লক্ষ্য।